রত্ন পাথরের জগতে আমাদের পদচারণা ৩ বছরেরও বেশী সময় ধরে। তাই রত্ন পাথর সম্পর্কে আমাদের রয়েছে সনাতন এবং আধুনিক অভিজ্ঞতা। 

আমাদের এখানে পাচ্ছেন আসল এবং নকল  রত্ন পাথর পাশাপাশি রেখে দেখে চিনে নেবার সুযোগ, ফলে নকল রত্ন পাথরকে আর আসল বলে বিক্রির কোন সুযোগ আমাদের এখানে থাকেনা।

• লাল প্রবাল অশুভ আত্মা, কালো নাজার, হেক্সিং এবং হাম, প্লেগ, গুটি বসন্ত ইত্যাদির মতো মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য একটি অভিভাবক দেবদূত হিসাবে কাজ করে। এর প্রতিরক্ষামূলক সুবিধাগুলি আমাদের আভাকে ঘিরে একটি ঢাল তৈরি করে, নেতিবাচক শক্তি দূর করে এবং আমাদের মধ্যে ইতিবাচকতা নিয়ে আসে।
• মেষ, কর্কট, সিংহ, বৃশ্চিক, ধনু এবং মীন লগ্নের জাতক-জাতিকারা এই রত্ন ধারণ করতে পারবেন। এ ছাড়া যাঁদের রাশিচক্রে মঙ্গল কেন্দ্র বা ত্রিকোণে অবস্থান করে তাঁরাও পলা ধারণ করতে পারবেন।
• রক্ত প্রবাল পাথরের গুনাগুন (Astrological Benefits Red Coral)
  রক্ত প্রবাল পাথরের গুনাগুন – রক্ত প্রবাল বা লাল পলা এর নাম অনেক। অনেকেই বলেন রেড কোরাল অথবা মুঙ্গা পাথর। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, মঙ্গল গ্রহের সমস্যা থাকলে এই পাথর ধারণ করার পরামর্শ দেন জ্যোতিষীরা। রাশি অনুযায়ী মেশ, কর্কট এবং বৃশ্চিক রাশির জন্য প্রধান রত্ন হল এই রক্ত প্রবাল। প্রথমত রক্ত প্রবাল পাথর শত্রুতার মাঝে জয় পেতে সাহায্য করে থাকে। যে কোন বাধা থেকে পরিত্রাণ, শত্রুকে পরাজিত করে জয় পেতে সাহায্য করে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এই রত্ন পাথরটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রক্তপ্রবাল পাথরের ইংরেজি নাম (Red Coral Stone) এটি পলা হিসেবেও পরিচিত। বাজারে যে সব রত্ন কিনতে পাওয়া যায়, তার মধ্যে অন্যতম মূল্যবান হল রক্ত প্রবাল। মুঙ্গা পাথর ধারণ করলে পজিটিভ এনার্জি শরীরে প্রবাহিত হয়। চিন্তাভাবনায় নেগেটিভ শক্তি দূর হয় এবং পজিটিভ এনার্জি আসে।

বিঃদ্রঃ আমরা “ratnopathor.store (রত্ন পাথর.store)” শুধু মাত্র রত্ন পাথরের ব্যবসায়ের সাথে জড়িত। আমরা কোন প্রকারের জ্যোতিষী বা ভাগ্য গণনার সাথে জড়িত নই। এমনকি (রত্ন পাথর) ব্যবহারে মানুষের ভাগ্য বদলে যাবে এমন কথা বলেও কোন প্রকারের রত্ন পাথর বিক্রি করিনা। রত্ন পাথর মানুষের ভাগ্য বদলে দেবে এমন কথা বিশ্বাস করাও বোকামি ছাড়া আর কিছু না। 

কারন আল্লাহর ইচ্ছা আর মানুষের চেষ্টা ছাড়া ভাগ্য বদলায় না। মানুষ অসুস্থ হলে যেমন ওষুধ গ্রহন করে কিন্তু সুস্থতার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে এবং আল্লাহর উপর নির্ভর করে, ঠিক সেই ভাবে মানুষ শারীরিক, মানুষিক এবং প্রাত্যহিক জীবনে উপকারের জন্য রাশি রত্ন পাথর ব্যবহার করতে পারে আল্লাহর উপর ভরসা রেখেই। কারন স্বয়ং মহান আল্লাহ্‌ পবিত্র কোরআন শরীফে প্রবাল, মুক্তা ও রুবি পাথরের নাম উল্লেখ করেছেন তার নেয়ামত হিসেবে। 

আল্লাহর নেয়ামত মানুষের কতটা উপকার করে সেটা আল্লাহই ভালো জানেন, আল্লাহর নেয়ামত অন্তত মানুষের কোন ক্ষতি করবে এমন কথা আমরা বিশ্বাস করিনা। তাই ওষুধ ও রত্ন পাথর এ দুই ক্ষেত্রেই সকল ক্ষমতা আল্লাহর।

ইসলাম ধর্মে কোথাও উল্লেখ নেই যে রত্ন পাথর ব্যবহারে ভাগ্য বদলায়। রত্ন পাথর মানুষের ভাগ্য বদলে দেয় এমন কথা বিশ্বাস করা বরং শিরিক করা।